ইসলামিক ফেসবুক স্ট্যাটাস ২০২১, ইসলামিক পোস্ট ২০২১
যে আপনার ইবাদতে ব্যাঘাত ঘটায় সে
আপনার বন্ধু নয় সে আপনার
প্রকৃত শত্রু!
যে আপনার সফলতা কে সহ্য করতে পারে না সে আপনার আপনজন নয়,
সে আপনার ঘুর দুশমন
প্রেমের প্রপোজ করার এস এম এস, পিকচার, ছবি, পিক
মেকআপ নষ্ট হয়ে যাবে
দেখে কেউ ওজু করেনা
আর কেউ কেউ ওজু করতে
হবে দেখে মেকআপ করেনা।
পৃথিবীর সব সম্পর্কের শেষ আছে,
কিন্তু,
বান্দার সাথে আল্লাহর
সম্পর্কের শেষ নেই
হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবা কর, খাটি তাওবা; আশা করা যায়, তোমাদের রব তোমাদের পাপসমূহ মোচন করবেন এবং তোমাদেরকে এমন জান্নাতসমূহে প্রবেশ করাবেন যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত’’ [সূরা আত-তাহরীম : ৮]
প্রিয় বোনেরা পর্দা তো করেন কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কি আপনার পর্দা সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা?
যদি না ভেবে থাকেন তাহলে আসুন নিম্নে বর্ণিত শর্তসমূহের সাথে মিলিয়ে নিন, সঠিকটি বুঝে যাবেন। ইনশাআল্লাহ
আর তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যে পর্যন্ত না ফিতনা খতম হয়ে যায় এবং দীন আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। সুতরাং তারা যদি বিরত হয়, তাহলে যালিমরা ছাড়া (কারো উপর) কোন কঠোরতা নেই।
আর তোমরা নিজদের মধ্যে তোমাদের সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না এবং তা বিচারকদেরকে (ঘুষ হিসেবে) প্রদান করো না। যাতে মানুষের সম্পদের কোন অংশ পাপের মাধ্যমে জেনে বুঝে খেয়ে ফেলতে পার।
|সূরা আল-বাকারাহ, ২ঃ১৮৮|
নামাজের এসএমএস ২০২১, ইসলামিক sms, জুমা মোবারক sms 2021
পাপীরা(মুসলিম/অমুসলিম) শেষ বিচার দিবসে অনেক সাফারার হবে। মহান আল্লাহ এখন ক্ষমাশীল হলেও তখন তিনি পাপী ও অবাধ্য বান্দাদের প্রতি খুবই কঠোর থাকবেন এবং এটি পাপী ও অপরাধীদের জন্য খুবই অনুতপ্তের বিষয় হবে।
কিন্তু এই অনুতপ্ত তখন কোন কাজে দিবে না কারণ দুনিয়াতে থাকতে তাকে অনেক সুযোগ দেয়া হয়েছিল কিন্তু সে তা কাজে লাগায় নেই এবং নবী-রাসূল ও মুমিন বান্দাদের কটাক্ষ করেছে আর আর নিজের ইচ্ছেমতো জীবন-যাপন করেছে।
এমনটা পাপী মুসলিমদের ক্ষেত্রেও হবে তবে ঈমান নিয়ে মারা গেলে জাহান্নামে শাস্তি ভোগ করার পর আল্লাহর হুকুমে সে জান্নায়ে যেতে পারবে।
ইসলামিক পোস্ট ২০২১
এটা ধারণা করা অনুচিত যা আমি ৮০-৯০ বছর বাচবো। এটা আল্লাহই জানেন। তাই আমাদের উচিত সব সময় আল্লাহর আদেশ-নিষেধ মেনে চলার চেষ্টা করা এবং মৃত্যুকে স্মরণ করা।
মৃত্যুর সময় যেমন মালাকুল মাউত (আ) আমাদের জান কবয করতে আসেন
তেমনি শয়তান আসে ওই সময় ঈমান হারা করতে মনে নানা সন্দেহের অনুপ্রবেশ ঘটাতে।
তাই আমাদের উচিত আল্লাহর আদেশ নিষেধ মেনে চলে, নবীর দেখানো পথে চলা,
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজকে আঁকড়ে ধরা, আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করা ও তাঁর সাহাযা চাওয়া এবং ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করার জন্য দুয়া করা।
কেউ যখন দু’আ করার জন্য হাত তোলে, তখন চিরঞ্জীব ও সম্মানিত মহান
আল্লাহ তাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন। তিনি কখনোই
আপনাকে শূন্য হাতে ফিরিয়ে দেবেন না। আল্লাহ আপনার দু’আ কবুল করবেন।
হে আল্লাহ! ভিক্ষুককে খেদিয়ে দিলে সে আরেকজনের কাছে যেতে পারে, কিন্তু তুমি যদি আমাকে তোমার রহমতের দরবার থেকে তাড়িয়ে দাও আমি কোথায় যাব? জাহান্নাম ছাড়া তো আমার কোন উপায় নেই।
হে আমার মালিক! তুমি যদি আমাকে জাহান্নামে পাঠাও তবে আমার কোন অধিকার নেই এ ব্যাপারে অসন্তুষ্ট হওয়ার; কারণ আমি যেসব গোনাহ করেছি তার জন্য জাহান্নামই প্রাপ্য।
হে আমার রব! আমি তোমার কাছে ক্ষমা ভিক্ষা চাই। তোমার প্রতি ভালো ধারণা ব্যতীত আমার কোন সম্বল নেই। তুমি ছাড়া আমার কোন সহায় নেই। আমাকে মাফ করে দাও।
হে আল্লাহ! আমি যদিও জান্নাতে যাওয়ার যোগ্যতা রাখি না, আমি তো জাহান্নামের আগুন সহ্য করারও ক্ষমতা রাখি না! কীভাবে থাকব সেখানে? হে আল্লাহ আমার মত পাপিষ্ঠকে ক্ষমা করলে তোমার কোন জবাবদিহি করতে হবে না।
হে মালিক! দোমার দয়ার ভাণ্ডার তো বিশাল! একটু আমার দিকে রহমতের দৃষ্টি দাও।
এভাবে মনের মাধুরি মিশিয়ে আল্লাহর কাছে চাইলে অশ্রুপাত হবে ইনশাআল্লাহ।
নতুন ইসলামিক পোস্ট/ ইসলামিক ফেসবুক স্ট্যাটাস ২০২১
আপনি যত বেশি আল্লাহর অনুগ্রহ, মহত্ত্বের ব্যাপারে জানবেন, যত বেশি অনুধাবন করবেন –
আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ইচ্ছা তত বেশি আপনার মধ্যে প্রবল হবে।
এরা এমন লোক যে, তাদের জন্য পরকালে জাহান্নাম ছাড়া আর কিছুই নেই, আর তারা যা কিছু করেছে, তা সবই পরকালে নিষ্ফল হবে এবং যা কিছু করে থাকে, তাও নিরর্থক হবে। (সূরা হুদ-১৬)
নবীজিকে কবরের আযাব দেখানো হয়েছিলো, ফলে তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি কখনো কবরের চেয়ে ভয়াবহ দৃশ্য দেখিনি।’[১]
যদি তোমরা ভয়ে কবর দেওয়া পরিত্যাগ না করতে, তাহলে আমি আল্লাহর নিকট দু’আ করতাম, যেন তোমাদেরকে কবরের আযাব শুনানো হয়, যা আমি শুনতে পাই।[২]
হাদিসে এসেছে, মুমিন ব্যক্তিকে কবরে জান্নাতের পোষাক পরিয়ে দেওয়া হবে, তার জন্য জান্নাতের দিকে একটি দরজা খুলে দেওয়া হবে, ফলে সে এগুলো উপভোগ করতে থাকবে।[৩]
এগুলো দেখার পর সে বলবে, ‘হে আল্লাহ! দ্রুত কেয়ামত সংঘটিত করো, যাতে আমি আমার পরিবার এবং সম্পদের দিকে ফিরে যেতে পারি।’[৪]
আর কাফেরের জন্য কবরকে সংকীর্ণ করে দেওয়া হবে এবং সে তার জাহান্নামের স্থানটি দেখতে পাবে। ফলে ভয়ে আল্লাহ্কে বলবে, ‘হে প্রতিপালক! কিয়ামত সংঘটিত করবেন না।’[৫]
এজন্য রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবরের আযাব এবং ফিতনা থেকে বারবার পানাহ চাইতেন। আমরা এভাবে দু’আ করতে পারি-
ইসলামিক স্ট্যাটাস বাংলা,ইসলামিক মেসেজ,ইসলামিক সুন্দর উক্তি,ইসলামিক পোস্ট বাংলা