ছেলেদের কষ্টের কিছু কথা জীবন কাহিনী
আজ আমি ছেলেদের জীবন নিয়ে কষ্টের কিছু কথা, ছেলেদের জীবনের কষ্ট,
ছেলেদের কান্না, ছেলেদের চোখের জল, ছেল, ছেলেদের জীবনে অনেক কষ্ট,
ছেলেদের দায়িত্ব, ছেলেদের আবেগ, ছেলেদের জীবন কাহিনী, ছেলেদের কষ্ট, ছেলেদের
অভিমান কিছু কথা বলবো আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে।
ছেলেরা বড়ই রহস্যময়। আমরাও মেয়েদের মতই কষ্ট পাই,কাঁদতেও চাই হয়তো,
আমাদেরও মন কাঁদে কিন্তু চোখে জল আসে না, বা আনতে পারি না আমরা।
এটা বিধাতার সৃষ্ট নিয়ম।বয়স যখন ১৪ কি ১৫ ঠিক তখন থেকেই ছেলেরা আবেগ লুকোতে শেখে। দুঃখ অভিমান সব কিছুর বহিঃপ্রকাশ মেয়েদের মত হয়না। কখনই কারুর সামনে কাঁদতে পারেনা। পাশবালিশে নালিশ জমে। নিকোটিন হিসেব রাখে হারিয়ে যাওয়া সম্পর্কের।
ছেলেরা সবসময় অন্যের চোখে স্ট্রং একজন মানুষ হতে চান। তারা ভাবেন আবেগ দেখিয়া ফেলা একেবারেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এবং তাদের ধারণা সঠিক। আপনি নিজের আবেগ কারো সামনে দেখিয়ে ফেললে তার হাতে আপনার দুর্বলতা তুলে দেয়া হয়, যা ইচ্ছে করলে সামনের মানুষটি আপনার ক্ষতির জন্য ব্যবহার করতে পারেন। ছেলেরা এটা কোনোভাবেই চান না। সেকারণেই তারা অতিরিক্ত আবেগ দেখান না।
ছেলেদের কষ্টের কিছু কথা জীবন কাহিনী
যাকে আপনি মনপ্রাণ দিয়ে একজনকে ভালোবেসেছিলেন সারাজীবন নিজের কাছে রাখবেন ভেবেছিলেন সে যখন অন্যের হাত ধরে চলে যায়, তখনও আমাদের কাঁদতে নেই — কারণ আমরা ছেলে।
মেয়ের বিদায়ের সময় মায়েরা মেয়েদের জড়িয়ে কাঁদে সবাই দেখেছেন। কোনোদিন বাবাদের দিকে তাকিয়ে দেখেছেন সেই সময়? নিজের সবথেকে সুন্দর জিনিস চলে যাচ্ছে বাবাকে ছেড়ে। তাও কোনো অনুভূতি, আবেগ নেই বলছেন কারণ
ছোটকাল থেকেই ছেলেদের বলা হয়, ‘ছেলেরা কাঁদে না, ছেলেদের কাঁদতে নেই’। এই ছোট্ট একটি ব্যাপার দিয়ে তাদের মনে ভেদাভেদ তৈরি করে দেয়া হয়। ছোটকাল থেকেই তারা আবেগ দেখাতে একেবারেই অভ্যস্ত থাকেন না। যার ফলে বড় হয়ে এই আবেগ দেখানোর বিষয়টি তাদের জন্য লজ্জার ব্যাপারই মনে হয়।
- আমরা ছেলেরাও কাঁদি, তবে সেটা চোখ দিয়ে নয় আমরা কাঁদি হৃদয় দিয়ে।
- ছেলে আমরাও ভালবাসি, তবে সেটা প্রকাশ করি কম
- আমরা ছেলেরা অন্যের দুঃখ দেখে কাঁদি না, যদি আমরা কাঁদি তাহলে তাদের সান্ত্বনা দেবে কে?
- আমরাও আবেগে ভাসি,তবে সেটা নির্জনে অথবা অন্ধকারে। লোকসমাজে নাহ।
আরে ভাই ছেলেদের ও তো মন আছে নাকি…
নাকি তারা পাথর?