ফেস রিকগনিশন কি- What is face recognition
ফেসবুকের মাধ্যমে নিজের বক্তব্য দুনিয়ার সঙ্গে শেয়ার করার বিষয়টিকে আজকাল আর মোটেও ফ্যাশন হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে না।
বরং অচেনা দুনিয়ার সামনে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য তুলে ধারাটিকে আজকাল সেকেলে হিসেবেই ভাবা হচ্ছে শুধু।
ব্যক্তিগত গোপনীয়তার জায়গা থেকেই ফেসবুকের স্বয়ংক্রিয়ভাবে চেহারা চিনে নেওয়ার প্রযুক্তির ব্যাপক সমালোচনা করা হচ্ছে।
স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ব্যক্তির মুখ চিনে ফেলার বিষয়টিকে নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে বর্ণনা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তাই ফেসবুকের গোপনীয়তার কারণে বেশ কিছু পরিবর্তন আসতে চলেছে।
“আর পড়ুনঃ” ফেস রিকগনিশন কী?
সম্প্রতি নিজের একটি ব্লগ পোস্টে এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছেন মার্ক জুকেরবার্গ।
তিনি ফেসবুকের গোপনীয়তা রক্ষায় বদ্ধ পরিকর। দুজন ব্যক্তি যখন ফেসবুকে চ্যাট করবেন তখন সেগুলো,
ভবিষ্যতে এনক্রিপটেড থাকবে বলে জানিয়েছেন জুকেরবার্গ।
চীনে উই-চ্যাট বলে যোগাযোগের জন্য যে অ্যাপটি রয়েছে সেটির ব্যবহার করতে হলে এখন একটি নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ খরচ করতে হয়।
উই চ্যাটের এখন গ্রাহক ৯০০ মিলিয়ন বা ৯০ কোটি। বিজ্ঞাপন না নিয়েও যে এই পদ্ধতিতে অর্থ উপার্জন করা যায় সেই বিষয়টিই এখন হয়তো ফেসবুককে আকর্ষণ করছে বলে মনে করছেন ড. মার্টিন মুর। তবে, ফেস রিকগনিশন প্রযুক্তি নিয়ে বিতর্ক চলছে। চেহারায় বা চুলে খুব সামান্য একটু হেরফের আনলেই ফেসবুক রিকগনিশন প্রযুক্তিকে খুব সহজেই ফাঁকি দেওয়া যায়।