তালের আটি (শাঁস) খাওয়ার উপকারিতা।

তালের আঠি খাওয়ার উপকারিতা

তালের আটি (শাঁস) খাওয়ার উপকারিতা।

তালের শাঁস (তালের শাঁস বা তালের রসের গাদা, যা ইংরেজিতে “palmyra fruit pulp” বলা হয়) স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। নিচে তালের শাঁসের কিছু প্রধান উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

১. শরীর ঠাণ্ডা রাখে তালের শাঁস গরমের সময় শরীর ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক কুলেন্ট হিসেবে কাজ করে, তাই গ্রীষ্মকালে খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

২. ডায়রিয়া ও পেটের গ্যাসে উপকারী তালের শাঁসে প্রাকৃতিক ফাইবার রয়েছে যা হজমে সাহায্য করে। এটি ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা এবং পেটের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।

৩. শক্তি বৃদ্ধি করে তালের শাঁসে প্রাকৃতিক শর্করা (গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ) থাকে, যা দ্রুত শক্তি জোগায়। ক্লান্তি দূর করতে এটি কার্যকর।

৪. ত্বকের জন্য ভালো তালের শাঁস ত্বকের নানা সমস্যা যেমন র‍্যাশ, চুলকানি বা ফুসকুড়িতে আরাম দেয়। তালের শাঁস ত্বকে লাগিয়েও ব্যবহার করা যায়।

৫. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সহনীয় তালের শাঁসে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীরাও পরিমিত পরিমাণে খেতে পারেন (তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত)।

৬. ভিটামিন ও মিনারেলের উৎস এতে রয়েছে ভিটামিন A, B ও C, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

আপনি চাইলে তালের শাঁস দিয়ে পায়েস, কেক বা নানা মিষ্টান্ন তৈরি করেও খেতে পারেন। তালের আটি শাঁস

Table of Contents

About Post Author

Related posts