শীতকালে বিলুপ্ত হওয়া ঐতিহ্যবাহী পিঠাগুলো কি কি
শীতকালের সাথে পিঠা যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। শীতকাল এলেই পিঠঅর কথা মনে পড়ে। বাঙালীর লোক ইতিহাস-ঐতিহ্যে পিঠা-পুলির গুরুত্ব ভূমিকা পালন করে আসছে বহুকাল ধরে।
পিঠা বাংলাদেশের একটি মুখরোচক উপাদেয় খাদ্যদ্রব্য। এটি চালের গুড়া, আটা, ময়দা, অথবা অন্য কোনও শষ্যজাত গুড়া দিয়ে তৈরি করা হয়। এলাকা অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন এবং আলাদা রকম পিঠা তৈরি হয়ে থাকে। গ্রামাঞ্চলে সাধারণতঃ নতুন ধান উঠার পর থেকেই পিঠা তৈরির আয়োজন করা হয়। শীতের সময় পিঠার বাহারি উপস্থাপন ও আধিক্য দেখা যায়। মিষ্টি, ঝাল, টক বা অন্য যে কোনও স্বাদ হতে পারে।
যে পিঠাগুলো দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে এবং যেগুলো এরই মধ্যে হারিয়েও গেছে :
1. ভাঁপা পিঠা
2. ভেজিটেবল ঝাল পিঠা
3. ছাঁচ পিঠা
4. ছিটকা পিঠা
5. চিতই পিঠা
6. চুটকি পিঠা
7. চাপড়ি পিঠা
8. চাঁদ পাকন পিঠা
9. ছিট পিঠা
10. সুন্দরী পাকন
11. সরভাজা
12. পুলি পিঠা
13. পাতা পিঠা
14. পাটিসাপটা
15. পাকান পিঠা
16. পানতোয়া
17. পুডিং
18. মালপোয়া
19. মেরা পিঠা
20. মালাই পিঠা
21. মুঠি পিঠা
22. আন্দশা
23. কুলশি
24. কাটা পিঠা
25. কলা পিঠা
26. খেজুরের পিঠা
27. ক্ষীর কুলি
28. গোকুল পিঠা
29. গোলাপ ফুল পিঠা
30. লবঙ্গ লতিকা
31. রসফুল পিঠা
32. জামদানি পিঠা
33. হাঁড়ি পিঠা
34. ঝালপোয়া পিঠা
35. ঝুরি পিঠা
36. ঝিনুক পিঠা
37. সূর্যমুখী পিঠা
38. নকশি পিঠা
39. নারকেল পিঠা
40. নারকেলের ভাজা পুলি
41. নারকেলের সেদ্ধ পুলি
42. নারকেল জেলাফি
43. তেজপাতা পিঠা
44. তেলের পিঠা
45. তেলপোয়া পিঠা
46. দুধরাজ
47. ফুল ঝুরি পিঠা
48. ফুল পিঠা
49. বিবিয়ানা পিঠা
50. সেমাই পিঠা
51. চিড়ার মোয়া
52. কাউনের মোয়া
53. ঝাল মোয়া
54. ফিরনি
55. সেমাই
56. নারকেল নাড়ু