জ্ঞানমূলক সত্য কথা জানা-অজানা খবর জানার দরকার
বিষয়ঃ কিছু অসাধারণ জানা-অজানা সত্য তথ্য?
- অক্টোপাসের দেহে তিনটি হৃদপিণ্ড আছে।
- আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক, আপেলের ৮৪ ভাগই জল।
- এ মাত্র যিনি কলা খেলেন তার প্রতি মশার আকর্ষণ বেশী ।
- এক কাপ কফিতে ১০০-এরও বেশি রাসায়নিক পদার্থ আছে।
- এক ঘণ্টা চুইংগাম চাবালে শরীরে ৩০ ক্যালরি তাপ ক্ষয়।
- গরুকে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠানো যায় কিন্তু নিচে নামানো যায় না ।
- চিংড়ি শুধু পিছনের দিকে সাঁতার দিতে পারে।
- চোখ খোলা রেখে ব্যাঙ কোন কিছু গিলতে পারে না।
- জলের হাতি বা জলহস্তি জলের নিচে ৩০ মিনিট দম বন্ধ করে থাকতে পারে।
- যখন চাঁদ সরাসরি মাথার উপর, তখন আপনার ওজন সবচেয়ে কম।
- ডলফিন এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়।
- আপনার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও হ্যান্ডশেক করে ভাব বিনিময় করে!
- এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব !
- পিঁপড়ার ঘ্রাণশক্তি কুকুরের চেয়ে বেশী।
- পেঙ্গুইন একমাত্র পাখি যে সাঁতার কাটতে পারে কিন্তু উড়তে পারেনা।
- পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে।
- পৃথিবীতে যত লিপস্টিক আছে, তার বেশির ভাগই তৈরি হয় মাছের আঁশ।দিয়ে।
- প্রজাপতির চোখের সংখ্যা ১২ হাজার!
- ফড়িংয়ের কান মলে দিতে চাইলে কিন্তু একটু সমস্যা হবে। কারণ ফড়িংয়ের কান হাঁটুতে!
- মাছেরও কাশি হয়।
- মৌমাছির চোখ পাঁচটি।
- মশার দাঁত ৪৭ টি।
- শামুক পা দিয়ে নি:শ্বাস নেয়। শামুকের নাক চারটি ।
- শরীরের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাস নিতে পারে কচ্ছপ।
- হাতি একমাত্র স্তন্যপায়ী, যারা লাফ দিতে পারে না।
- বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের রঙ হালকা হয়ে যায়।
জ্ঞানমূলক সত্য কথা জানা-অজানা খবর জানার দরকার
- গড়ে একজন মানুষের চোখ বছরে ৪২লাখ বার পলক ফেলে।
- মানবদেহে সবচেয়ে দীর্ঘ জীবন্ত কোষ হলো মস্তিস্কের কোষ (নিউরন)।
- হাতের নখ, পায়ের নখের চেয়ে চারগুন দ্রুত বাড়ে।
- মানবদেহের মোট হাড়ের ১/৪ অংশ পায়ে অবস্থিত!
- প্রতি মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রে ৬জন সতেরোতে পা দেয়।
- আপনি চোখ খুলে কখনোই হাঁচি।দিতে পারবেন না। বিশ্বাস না হলে এক্ষুণি চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
- আপনি কখনো আপনার কনুই কামড় দিতে পারবেন না । চেষ্টা করে দেখুন!
- গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করার।আগে মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্র পাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো!
- আমরা তো গাছ থেকে সহজেই খাবার পাই। কিন্তু আমরা জানি কি এক পাউন্ড খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ড বৃষ্টির জল খরচ করতে হয়।