Income statement সংক্রান্ত ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ধারাগুলি ব্যাখ্যা করুন। (Explain in brief the provisions of the Bank Company Act, 1991 (with amendments regarding income statements.)
অথবা, লাভ-ক্ষতি হিসাব সংক্রান্ত ব্যাংক কোম্পানি Act. 1991-এর প্রভিশনগুলো ব্যাখ্যা করুন। (Explain the provisions of the Bank Company Act, 1991 regarding Profit and Loss account.)
Income statement সংক্রান্ত Bank Company Act, 1991 এর সংশোধনী নিম্নোক্তভাবে করা হয়েছে
ধারা-৪২। ১৯৯১ সনের ১৪নং আইনের ধারা ৪২ এর সংশোধন। উক্ত আইনের ধারা ৪২ এর পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ৪২ প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা :
“আর পড়ুনঃ” লাভ-ক্ষতি হিসাবের সামীবদ্ধতার দুইটি ব্যাখ্যা করুন।
“৪২। বাংলাদেশে কার্যরত ব্যাংক-কোম্পানি কর্তৃক নিরীক্ষত ব্যালেন্স শীট প্রদর্শন। বাংলাদেশে কার্যরত কোন ব্যাংক কোম্পানিকে ধারা ৩৮ এর অধীনে প্রস্তুতকৃত ইহার সর্বশেষ ব্যালেন্স শীট এবং লাভক্ষতির হিসাব ব্যাংকের আমানতকারী, – শেয়ারহোল্ডার ও নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষসহ অন্যান্য ব্যবহারকারীগণ ব্যাংক সম্পর্কে যাহাতে সহজে তথ্য লাভ করিতে পারেন।
সেই জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে দাখিলের এক সপ্তাহের মধ্যে বহুল প্রচারিত একটি জাতীয় বাংলা দৈনিক ও একটি ইংরেজি দৈনিক পত্রিকায় প্রচার ও ব্যাংকের ওয়েবসাইটে উক্ত বিবরণী প্রকাশ করিতে হইবে এবং উক্তরূপ প্রকাশ উহার পরবর্তী ব্যালেন্সশীট ও হিসাব একইভাবে প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত উহা অব্যাহত থাকিবে।”
“আর পড়ুনঃ” Balance Sheet সংক্রান্ত Financial Institution Act, 1993 এর ধারাগুলি ব্যাখ্যা করুন।
৪৩। ১৯৯১ সনের ১৪নং আইনের ধারা ৪৪ এর সংশোধন। উক্ত আইনের ধারা ৪৪ এর
(ক) উপ-ধারা (১) এ উল্লেখিত “এবং সরকার কর্তৃক নির্দেশিত হইলে অনুরূপ পরিদর্শন করাইবে” শব্দগুলি বিলুপ্ত হইবে;
(খ) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত “যদি উক্ত ব্যাংক-কোম্পানি অনুরোধ করে, বা এইরূপ পরীক্ষার ভিত্তিতে উহার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তাব বিবেচনাধীন থাকে, তাহা হইলে বাংলাদেশ ব্যাংক উক্ত পরীক্ষার ভিত্তিতে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি উক্ত ব্যাংক-কোম্পানিকে সরবরাহ করিবে” শব্দগুলি, কমাগুলির পরিবর্তে “বাংলাদেশ ব্যাংক আবশ্যক মনে করিলে উক্ত পরীক্ষার ভিত্তিতে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি উক্ত ব্যাংক- কোম্পানিকে সরবরাহ করিতে পারিবে” শব্দগুলি ও হাইফেন প্রতিস্থাপিত হইবে;
লাভ-ক্ষতি হিসাব সংক্রান্ত ব্যাংক কোম্পানি
(গ) উপ-ধারা (৫) এর পরিবর্তে নিমরূপ উপ-ধারা (৫) প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা :–
(৫) বাংলাদেশ ব্যাংক এই ধারার অধীন কোন পরিদর্শন বা পরীক্ষাকার্য সম্পন্ন করার পর উক্ত প্রতিবেদন বিবেচনান্তে যদি এইরূপ অভিমত পোষণ করে যে, উক্ত ব্যাংক- কোম্পানির কার্যাবলি উহার আমানতকারীদের স্বার্থের পরিপন্থী পদ্ধতিতে পরিচালিত হইতেছে, তাহা হইলে বাংলাদেশ ব্যাংক, লিখিত আদেশ দ্বারা—
(ক) উক্ত ব্যাংক-কোম্পানি কর্তৃক নতুন আমানত গ্রহণ নিষিদ্ধ করিতে পারিবে;
(খ) ধারা ৬৪ এর উপ-ধারা (৪) এর অধীন উক্ত ব্যাংক-কোম্পানির অবসায়নের উদ্দেশ্যে আবেদন দাখিল করিতে পারিবে;
(গ) আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক যেইরূপ সঙ্গত মনে করে সেইরূপ আদেশ প্রদান কিংবা কার্যক্রম গ্রহণ করিতে পারিবে।” [সংগ্রহীত]