তুমি চাইলেই পারবে (Koster Story) সব টেনশন দূর হবে।

তুমি চাইলেই পারবে (Koster Story) সব টেনশন দূর হবে।

তুমি চাইলেই পারবে, তুমি চাইলেই পারবে, সব টেনশন দূর হবে।
তুমি চাইলেই পারবে (Koster Story) সব টেনশন দূর হবে।

এই কারনে জীবনটা যেহেতু তোমার।
প্রভলেম গুলো তোমাকে সমাধান করতে হবে। তোমার জীবনের সমস্যা গুলো তোমাকেই সমাধান করতে হবে।
না, অন্য কেউ এসে তোমার জীবনের সমস্যা গুলো সমাধান করে দিয়ে যাবে না।
এ পৃথিবীর অন্য কেউ তোমার সমস্যার সমাধান করতে পারবে না।
তোমার সমস্যার সমাধান গুলো তোমাকে করতেই হবে। হ্যাঁ, তোমাকে করতে হবে।

কিছু মানুষ পরামর্শ দাতা হিসাবে কাজ করবে, কিছু কিছু মানুষ তোমাকে সাজেশন দিবে,
তোমাকে বলবে এমন ভাবে করা উচিত এভাবে করো না।
তোমাকে বলবে এটা সঠিক, এটা সঠিক না, তাদের ভুমিকা এটো টুকুই।
তারা তোমাকে সাজেশন দেবে তোমার জীবনের যে প্রকৃত সমস্যা সে সমস্যার সমাধান তোমাকেই করতে হবে।
আর তোমাকে বলে রাখি এখনো কিন্তু সময় শেষ হয়ে যায় নেই। এখনো সময় ফুরিয়ে যায় নেই।
এখনো অনেক কিছু বাকি আছে এখনো অনেক সময় বাকি আছে।

“আর পড়ুনঃ” আমি চাই তুমি ভালো থেকো (Koster Story)

কিন্তু এ সময় কতক্ষণ থাকবে, সেটা বলা অত্যন্ত কঠিন।
তার কারন জন্মের তো একটা নিদিষ্ট ডেট থাকে, কিন্তু মৃত্যর তো নিদিষ্ট ডেট থাকে না,মৃত্য যখন তখন চলে আসতে পারে।
যখন তখন জিবনে সম্পত্তি ঘটে যেতে পারে। তাই সত্যি বলতে গেলে এই ছোট্ট জিবনে এতো দুঃখ করে এতো কষ্ট দিয়ে কনো লাভ নেই।
জীবনটা অনেক সংক্ষিপ্ত আজকাল তুমি নিজেই তো দেখতে পারছো।
মানুষের বয়স লাগেনা মৃত্যর জন্য, আমাদের যে ধারনা মানুষ বৃদ্ধ হলেই মারা যাই তেমন টা কিন্তু নয়। আমাদের মৃত্য যখন তখন যে কোন মুহূর্তে আসতে পারে,

“আর পড়ুনঃ” খুব কষ্ট হচ্ছে আজ, আমি তোমার যোগ্য না এস এম এস

তুমি চাইলেই পারবে (Koster Story) সব টেনশন দূর হবে।

তাই তোমাকে বলি জীবনটা কিন্তু অনেক সংক্ষিপ্ত,
এই সংক্ষিপ্ত জীবনে এতো দুঃখ, এতো কষ্ট, এতো হতাসা, এতো হিংসা, এতো ডিপ্রশন করে কি হবে।
ছোট্ট জীবনটাকে সঠিক কাজে ব্যবহার করো প্রিয় ভাই ও বোনটি আমার।
এই ছোট্ট জীবটা এমন কাজে ব্যবহার করো যা তোমার সুখের কারন হতে পারে।
যা তোমার দঃখকে দুরে রাখতে পারে, যা তোমাকে সুখি করতে পারে।

তোমার জীবনের সমস্যাগুলো তৃতীয় কোন ব্যাক্তি এসে সমাধান করে দিবে না।
কেউ কাউকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসে না।
যতক্ষন না যে সহায্যর মধ্যে স্বার্থ না থাকে। বর্তমান বিশ্বকে স্বার্থপর বিশ্ব বললেও ভুল হবে না।
করন এ বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ আজ স্বার্থ পর।
তাই অন্যর থেকে অতিরিক্ত আশা রেখো না। আশা নিজের উপর রেখো।
বিশ্বাস টা এই পৃথিবীর পরিচালকের উপর রেখো।
মনে রেখো উপহার হলো তোমার সময়। সময়টা এমন জায়গায় ব্যবহার করো যেনো জীবনের শেষ সময় কনো আফছোস না হয়। টেনশন না হয়।

“আর পড়ুনঃ” একাকিত্ব পিক | একাকিত্বের কিছু ছবি | পিকচার- Ekakitto Pic & Picture

জীবনের যতই সফল হয়ে যাও না কেনো, যতই উপরে যাও না কেনো, যত বড় হয়ে যাও না কেনো অহংকার করো না।
যারা সম্মান পাওয়ার যোগ্য তাদের কখনো অসম্মান করো না, যারা তোমাকে ভালোবাসে যারা তোমার কাছ থেকে ভালোবাসার পাওয়ার যোগ্যতা রাখে তাদের কে কখনো অসম্মান করো না।
অবহেলা করো না। এ পৃথিবীতে মানুষ পারে না এমন খুব কম কাজ ই আছে। তাইতো তোমাকে বলি তুমি তাইলে পারবে।
মনে রেখো জীবনটা কিন্তু সংক্ষিপ্ত, আর এ সংক্ষিপ্ত জীবনে এতো টেনশন করা যাবে না।
এতো দূঃখ নেওয়া যাবে না। কিসের এতো দুঃখ নিবে ‍তুমি কিসের এতো টেনশন নিবে তুমি।

তুমি চাইলেই পারবে (Koster Story) সব টেনশন দূর হবে।

তোমার কি মনে হয় বিচার টা সমান হবে না।
শেষ বিচার কিন্তু সবার জন্য সমানই হবে।
এ পৃথিবীর মানুষের কাছে এক একজনের ভ্যালু এক একজনের গুরুত্ব এক একজনের সম্মান এক এক রকম হলে ও এ পৃথিবীর পরিচালকের কাছে গুরুত্ব কিন্তু সমান।
তোমার যা গুরুত্ব একজন প্রবাভ শালি ব্যাক্তির গুরুত্ব সমান। শুধু তাই নয় একজন ভিক্ষারির গুরুত্ব কিন্তু সমান। তাই কখনো কাউকে অবহেলা করো না।
তাই কখনো কাউকে অবহেলা করো না, কখনো কাউকে অবোঙ্গা চোখে দেখো না, তার কারন ‍তুমি তাকে গুরুত্ব দাও না,
যে মানুষে গুলো হয়তো গ্রিনা করো হতে পারে সেই মানুষ গুলো অন্য কারো পছন্দের তাই কখনো কাউকে অসম্মান করো না।
কখনো কাউকে অবহেলার চোখে দেখো না।

একথা মনে রেখো মৃত্যার সাৎ কিন্তু প্রত্যাকে গ্রহন করতে হবে।
একজন কটিপ্রতি ও ছার পাবে না একজন ভিক্ষারী ও ছার পাবে না এবং ‍তুমি আমি ও তার বিকল্প নয়।
আমাদের কে মৃত্যার সাৎ গ্রহন করতে হবে, তাই এতো দুঃখ এতো টেনশন এতো হতাশা এটো ডিপ্রেশন এগুলো করে কিলাভ।
টেনশন কি লাভ, লাভ হলো রক্তর চাপ, হাই পেশার যার ফল সরুপ তোমার শরিলটা অন্যন্যা রোগের খাবারের পরিণত হয়।

শোনো যে চলে গেছে সে কখন তোমার কখনই ছিলো না, যে তোমার আছে সে কখনো অন্য কোথায় যাবে না।
হ্যা নিজের দুঃখের কারন যেই হোক না কেনো নিজের সুখের কারণ নিজেকেই হতে হবে। সুখ বলো আর দুঃখ এগুলো একটু উপলব্দি দুটাই ‍উপলব্দি।

About Post Author

Related posts