সংখ্যালঘু স্বার্থ
উত্তর: যেক্ষেত্রে সহায়ক কোম্পানির ভোটদানের অধিকারী বিভিন্ন শ্রেণির বিলিকৃত সবকটি শেয়ার আয়ত্তি বা হোল্ডিং কোম্পানির হাতে থাকে না, তখন বাকি শেয়ার যাদের হাতে থাকে তাদেরকে শেয়ারের সংখ্যালঘু স্বত্বাধিকারী কিংবা বহিঃস্থ স্বত্বাধিকারী বলে। সহায়ক কোম্পানিতে এদের স্বার্থের পরিমাণকে অর্থাৎ তাদের অংশের অগ্রাধিকারযুক্ত শেয়ার, শাশ্বত শেয়ার, বোনাস শেয়ার, মুনাফা জাতীয় লাভ, কোন সম্পত্তির কম মূল্যায়নজনিত লাভ বাদ কোন সম্পত্তির অধিক মূল্যায়নজনিত লোকসান বাদ মুনাফাজাতীয় এবং মূলধন জাতীয় লোকসানের সমষ্টিকে সংখ্যালঘুদের স্বার্থ বলে।
Subsidiary কোম্পানি তাদের মালিকানা বা স্বার্থ সম্পূর্ণ বা ৫০%-এর বেশি পরিমাণ Holding কোম্পানির নিকট বিক্রয় করে। এক্ষেত্রে যদি Subsidiary কোম্পানি তার মালিকানার সম্পূর্ণ পরিমাণ Holding কোম্পানির নিকট বিক্রয় করে তবে সেক্ষেত্রে আর Minority Interest বা সংখ্যালঘু স্বার্থ বলে কিছু অবশিষ্ট থাকে না এবং তখন Minority Interest বের করার প্রয়োজনও পড়ে না। কিন্তু যদি ৫০%-এর বেশি মালিকানা বা স্বার্থ বিক্রয় করে তবে যে পরিমাণ স্বার্থ বা মালিকানা Subsidiary কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের নিকট অবশিষ্ট থাকে তার সমষ্টিকে Minority Interest বলে। Minority Interest-এর মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর আনুপাতিক অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকে।
“আর পড়ুনঃ” জীবন বীমা তহবিল কি?
1. Ordinary Share Capital; 2. Preference Share Capital: 3. Bonus Share; 4. Captial Profit/Loss:
মোট সংখ্যালঘু স্বার্থের (Total Miniorty Interest) পরিমাণ নির্ধারণ করার পর Consolidated Balance Sheet এর দায়ের দিকে পৃথক শিরোনামে দেখাতে হয়।