Comprehensive Income
একটি সময়সীমার মধ্যে অ-মালিক উৎস হতে তৈরি লেনদেন, অথবা ঘটনার কারণে কোন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নীট সম্পদের পরিবর্তনকে কম্প্রিহেনসিভ আয় বলা হয়। মালিক কর্তৃক বিনিয়োগ হতে আয় এই ধরনের আয়ের সাথে যুক্ত হবে না। কম্পিহেনসিভ আয় হলো নীট আয় ও অন্যান্য আয়ের সমষ্টি যেগুলো আয় বিবরণীতে দেখানো হয় না। কম্প্রিহেনসিভ আয়ের খাতগুলো হলো :
১. অপ্রাপ্ত লাভ ও লোকসান (লভ্য সিকিউরিটিস বিক্রয়)
২. নগদ প্রবাহ হেজেস হিসেবে রাখা ডেরিভেটিভস হতে লাভ বা ক্ষতি ।
“আর পড়ুনঃ” অর্জিত বনাম বিলম্বিত রাজস্ব
৩. পুননির্ধারিত উদ্বৃত্ত অর্থের পরিবর্তন।
৫. পেনশন বা অবসর পরবর্তী সুবিধা পরিকল্পনা লাভ বা ক্ষতি।
“আর পড়ুনঃ” Window Dressing (উইনডো ড্রেসিং)
৪. বৈদেশিক মুদ্রা অনুবাদ সময়।
৬. পেনশন বা অবসর পরবর্তী সুবিধার পরিকল্পনার পূর্ব সেরা খরচ কম্প্রিহেনসিভ আয় বিবরণীর দফাগুলো নিম্নরূ
১. রাজস্ব (Revenue)
২. অর্থ খরচ (Finance cost)
৩. ট্যাক্স খরচ (Tax expense)
৪. অসমাপ্ত কার্যকলাপ (Discontinued operation)
৫. লাভ শেয়ার (Profit share)
৬. লাভ/ক্ষতি